উপজেলার দশরথ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষেকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। তবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
প্রধান শিক্ষক ঝলক চক্রবর্তী বলেন, স্কুল পরিষ্কার করতে গিয়ে পুরনো কাগজপত্র বিক্রি করতে বলা হয় পিয়নকে।
পিয়ন পুরনো কাগজপত্রের সঙ্গে উইপোকায় খাওয়া কিছু বইও বিক্রি করে দেন। খবর পাওয়ামাত্রই বইগুলো ফিরিয়ে এনে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে জমাও দিয়েছি।”
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের পিয়ন রামগোপাল দাশ বলেন, তিনি এগুলো ভ্রাম্যমাণ হকারের কাছে বিক্রি করেন। হকার বিক্রি করেন শহরের সাগরদিঘি সড়কের একটি ভাঙ্গারির দোকানে।
ভাঙ্গারি দোকানের মালিক ইউসুফ মিয়া বলেন, তিনি হকারের কাছ থেকে ১২ টাকা কেজি দরে বইসহ কাগজপত্র কিনেছেন।
পুরনো বই বিদ্যালয় থেকে এভাবে বিক্রির কোনো বিধান নেই বলে জানিয়েছেন শ্রীমঙ্গল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দিলীপ কুমার বর্ধন।
তিনি বলেন, “পুরনো বই বিক্রির জন্য কমিটি রয়েছে। বিক্রয় কমিটি টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করে। পুরনো বইগুলো প্রধান শিক্ষকসহ আমরা গিয়ে ভাঙ্গারির দোকান থেকে তুলে এনেছি।”